অলীক পাতার অন্যান্য সংখ্যা- পড়তে হলে ক্লিক করুন Library ট্যাব টি



। । "অলীক পাতা শারদ সংখ্যা ১৪৩১ আসছে এই মহালয়াতে। । লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ ১৫ ই আগস্ট রাত ১২ টা ।.."বিশদে জানতে ক্লিক করুন " Notice Board ট্যাব টিতে"

Tuesday, October 31, 2017

কৃষ্ণা সাহা

হৃদয়

Image Courtesy: Google Images


হৃদয়....? সে তো
ত্রিভুজাকৃতি একখন্ড জমি
আর আছে ওই ধুকপুকানি
টেকনিক্যালি ভাবতে গেলে
শরীরের আর পাঁচটা অংশ যেমন
হৃদয়ও ঠিক তাদের মতো।

কিন্তু যখন ভাবাবেগের দাঁড়িপাল্লায়
রাখতে গিয়ে হৃদয় নামক যন্ত্রটা
যে বড়ই কঠিন, বড়ই নরম।
হাসি কান্না মান অভিমান সবই
যে বাঁধা সেথায় যতন করে
ভালোবাসার আদান প্রদান হয়
যেখানে হৃদয় দিয়ে।
হৃদয়ে হৃদয়ে কথা হলে তবেই তুমি
নাকি মানুষ বলে গণ্য হলে
ওই হৃদয় নিয়েই যত জ্বালা
কান্না হাসির হাজার রকম ছলাকলা।
লাবডুবটা বন্ধ হলেই,,,,,
হৃদয় নামক যন্ত্রটার আবেগগুলো
ফুরুত করে পালান দিলো এক নিমিষে।





শম্পা দত্ত

বিষাদ সন্ধ্যার শেষ বিকেল

Image Courtesy : Google Images



এদিনে পড়ছে মনে, সেদিনের আমি
বছর তেইশের দামাল করা উদ্ধ্যত দূরন্ত কিশোর
আর তুমি সেই লাজুক লাজুক সদ্য বয়ঃসন্ধি পেরোনো অষ্টাদশী কিশোরী।
কনে দেখার মিষ্টি নরম আলোয়,
দূর্বার যৌবনে তোমার আমার প্রথম দেখা
   
অপরুপ রুপবতী ঠোঁটের কোন বেয়ে চিবুকে
অবাধ্য নেমে আসা ছোট্ট তিলটা
অনেকে সেটাকে আবার বিউটি স্পট বলে জানি।
সাথে সুন্দর হাসি,,,
দেখে অজান্তে বয়সের সাপ হিস্ হিস্ ফনা তুলে
শিঁড়দাড়া বেয়ে নেমে আসে।
অজান্তে মন গেয়ে ওঠে---
"আমার মনের কোনের বাইরে" তির তির শিহরিত হয় ভাললাগার অনুরনণে।
নিজের অজান্তে নিজের নজর লেগে না যায়
মন গেয়ে ওঠেছিল" ও চাঁদ সামলে রাখো জোছনাকে……"
হৃদয়ের সুক্ষতন্ত্রীতে তোমায় দিয়েছি যত্ন করে
স্বপ্নের উষ্ণতা, আর ভালোবাসা জড়ানো রিনিঝিনি আবেশের মাদকতা।
তেইশ আর আঠারোর উদ্দাম ভাললাগার অদ্ভুত রসায়ন।
বাসর ঘরে আকুলকরা প্রেমের স্বাধীনতায়
নীরব ভালবাসার নীরবতার প্রশ্রয়,
কানে কানে ভালবেসে 'শ্রী' 'শ্রী' বলে ডাকা তুমি আমার একান্ত কেবল আমারই 'শ্রীশ্রীতমা থেকে।
বেশ তো ছিল আমাদের সংসার, মারন কর্কট রোগ এসে ছিনিয়ে নিল তোমায়, রেখে গেলে আমায় বহুদূরে গেলে চলে।

এখন সময়ের নিরীখে দগ্ধ মনের কোনে জ্বলছে,
তোমার ফেলে যাওয়া মন ভার করা কিছু স্মৃতি,
আমার শেষ বিকেলের বিষাদ সন্ধ্যা, চিলেকোঠা ঘর, একাকী নির্জন একলা দুপুর, ছাদের বেয়াড়া কার্ণিশ ।
আমার পাঁকা চুলের ভাজ, মোটা ফ্রেমের চশমা আর সময়ের বাঁকে হারানো আশৈশব, তোমায় নিয়ে মন মাতানো কিছু স্মৃতিরা,
বিষন্ন বিকেলে মনের অবসন্নতায়, তারা "বিকেলে ভোরের ফুল "হয়ে ফিরে ফিরে আসে।

একাকীত্বকে সাথী ক'রে বাঁচার আর সাধ নেই 'শ্রী'
তোমার কাছে যেতে চাই, সুন্দর পৃথিবীকে বলি যেতে যেতে……
"
আমার যাবার সময় হল দাও বিদায়, মোছ আঁখি…………বিদায়"
সময়ের ডাক এসেছে 'শ্রী' আসছি তোমার পাশে
একটু বোসো অপেক্ষা করো আমি আসছি!!!!!!!!!!!





শংকর ব্রহ্ম

সমাজের ছবি

Image Courtesy : Google Image (The Thirsty Boy)




আমি খুব ভাল নেই
                             এই কথা বলতেই ,
একরাশ বিষণ্ণ বাতাস এসে ঘিরে ধরে |
কেন , কেন , কেন - এ সহজ প্রশ্ন করে ,
                                 ফিরে যায় ঘরে  |

          ভাল নেই কেন , ভাবতেই যেন
ভাঙাচোড়া মানুষের মুখ
                           চোখে ওঠে ভেসে ,
যাদের ঘিরেছে আজ 
                       সমাজের গভীর অসুখ  |

তারা বলে হেসে , আমাদের ভালবেসে
একা তুমি ভাব কেন কবি  ?
আমাদের বাদ দিয়ে আর সবই
                                  ঠিক ঠাক আছে ,
সকলেই মস্তিতে বেঁচে
                     আমরা নয় থাকি বস্তিতে ,            

দেখ চেয়ে সমাজের ছবি  |

Debrupa Chakraborty- Class VI

Painting -Poster Colour 


कमल कुलश्रेष्ठ


हम सुरक्षित है तो यह संसार है
         
Picture Courtesy : Long Board Safety from Google Images




हम सुरक्षित है तो यह संसार है,
वरना ये सारा जहाँ बेकार है ।

है अपंग जो लोग , उनसे पूछिये ,
शरीर का हर अंग अनमोल उपहार है ।

फैक्ट्री मे कार्य करते समय रहिये सावधान,
सुरक्षित कार्य करना समय की पुकार है ।

जरूरी है फक्ट्रीज एक्ट मे वर्णित सुरक्षा नियमो को जाने हम ,
क्योकि जागरूकता दुर्घटना से बचने का हथियार है ।

हैजार्ड को पहचाने पहले फिर उसको दूर हटाये,
क्योकि हैजार्ड दुर्घटना के पक्के यार है ।

सभी मशीने सुरक्षित गार्ड से युक्त हो रखे ध्यान ,
इनकी अनदेखी दुर्घटना हेतु जिम्मेदार है ।

प्रबंधन भी रखे उचित निगरानी एवं बेहतर व्यवस्था,
दुर्घटना नियंत्रण मे आपका अहम किरदार है ।

सुरक्षा अधिकारी भी देते रहे उचित सुझाव एवं सह्योग
स्वस्थ्य एवं सुरक्षित कर्मचारी किसी फैक्ट्री का अधार है ।

सुरक्षा उपकरण पहन कर कार्य करे हम सभी,
तो कार्य के खतरे , हम सब से उस पार है ।

अगर सुरक्षित जीवन जीना चहाते हम सभी
तो हमारी मानसिक दृढता की दरकार है ।  




Monday, October 30, 2017

আজাহারুল ইসলাম

মিলন কিন্তু বিচ্ছেদে



Image Courtesy : Google Images

            
এখন যখন তোমার সাথে আমার রাস্তায় দেখা হয়
    তখন তুমি সেদিনের মতো আর মিচকি হাসো না
          এখন কেমন যেন একটা মনে হয়,
       মনে হয় তোমাকে আমি চিনতামই না,
  অথচ তুমি আমার ভোরের স্বপ্নে অনেকক্ষন,
     তোমার অনুমতি ছাড়াই বোতামহীন ছেঁড়া
শার্টের সন্ধানে আমি,বাবু হবার আশায় তো আর ছুটিনা
প্রচন্ড শীতের সকালবেলায় তুমি কী জড়িয়ে ধরনি
   আমার চাদরকে!,তুমি কী দেখনি আমার সাথে-
বিকেলবেলার মাঠ থেকে ফিরে আসা চাষিপ্রেমিকদের
আমি কি দেখিনি,দুপুর রোদে ঘুড়িদের ওড়াওড়ি,
চুম্বনে আবদ্ধ যুগলের পাশে তোমার আমার দুরত্ব
   সত্যিই কী তাহলে আমি ভুলে গেছি সব,
          প্রেম তুমি কী এতই প্রতারক,!
আকাশে কিউমুলোনিম্বাস মেঘের মতো কয়েকজন,
তোমার আমার ঘুড়ি ওড়ানোর আকাশে বাধা হয়ে
            দাঁড়িয়েছে,অবশ্য এতে দুঃখ হয় না
              বরং হাসতে ইচ্ছে করে আমার
    তোমার উপর যে আমি অধিকার হারিয়েছি,
   তা ভুলে যাওয়ার ভান করলেও মনে রাখতে হয়
    আজকাল কেন জানিনা,বড্ড নির্লজ্জের মতো
   তোমাকে ধরতে নয়,ধরা দিতে বড়ই ইচ্ছে করে।





মুস্তাক আহমেদ


প্রেম  -  বিহ্বল    

Image Courtesy : Google Images


মনে প্রেমোচ্ছাস যখন
নিশ্চয়ই বিধুর আকর্ষণ বর্তমান।
চোখে আবেগ-প্রবাহ যখন
নিশ্চয়ই সম্মুখে নান্দনিকতার অবস্থান।
উন্মত্ততা, প্রেমিক-প্রলাপ, তন্ময়তা
চারণ কবির গানে,
মলিন মুখ, ম্লান জোৎস্না চমক
আপন বিধু-বিহনে।
শিহরিত দেহ ; মানসপটে জমায়েত
নস্টালজিয়া গুলি,
জ্ঞানান্ধ  যৌক্তিক সমাজ অনুপলব্ধ গভীরতা
প্রেমিক মনসুরের শূলি।
হাসিল করা সাধনাতীত, নির্বাণ লাভ
অপেক্ষা শ্রেয় ও শ্রেষ্ঠ।
হ্রদয় হালের নির্জনতা, অনির্বচনীয়তা
শব্দহীনতায় পুষ্ট।

মোহাবিষ্ট মায়াজালেআলোকধাঁধার অন্তরালে
মরে প্রেম, জন্মায়, বাঁচে।
ভাবাবেশে জর্জরিত বালক ভারসাম্য পাই
আলিঙ্গনের উষ্ণ আঁচে ||




Main Menu Bar



অলীকপাতার শারদ সংখ্যা ১৪২৯ প্রকাশিত, পড়তে ক্লিক করুন "Current Issue" ট্যাব টিতে , সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা

Signature Video



অলীকপাতার সংখ্যা পড়ার জন্য ক্লিক করুন 'Current Issue' Tab এ, পুরাতন সংখ্যা পড়ার জন্য 'লাইব্রেরী' ট্যাব ক্লিক করুন। লেখা পাঠান aleekpata@gmail.com এই ঠিকানায়, অকারণেও প্রশ্ন করতে পারেন responsealeekpata@gmail.com এই ঠিকানায় অথবা আমাদের ফেসবুক গ্রুপে।

অলীক পাতায় লেখা পাঠান