অলীক পাতার অন্যান্য সংখ্যা- পড়তে হলে ক্লিক করুন Library ট্যাব টি



। । "অলীক পাতা শারদ সংখ্যা ১৪৩১ আসছে এই মহালয়াতে। । লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ ১৫ ই আগস্ট রাত ১২ টা ।.."বিশদে জানতে ক্লিক করুন " Notice Board ট্যাব টিতে"

Thursday, August 31, 2017

স্বরূপ চক্রবর্তী



আগমনী






বানভাসি ধু ধু প্রান্তরে
জেগে থাকা মাটির রং আজ ধূসর,
ত্রাণের ত্রিপল ঢাকা ভূখন্ড
ওড়ায় নিশান, ধাতব ত্রাণ বাহীর
উড়ন্ত দৃষ্টি তে পড়ার আপ্রাণ চেষ্টায়।

উমা, মা ,তুই আসছিস  তো?
তোর বাপের বাড়িতে আজ
বড়ই অনটন, অভাব।
কাদামাখা দ্বীপে সামান্য স্থানে
আমাদের দিন গুজরান,

কিন্তু তবুও আসিস কিন্ত বাছা,

শত অভাবেও তোর জন্য
একটুকরো কাশফুলে ভরা জমি
ছেড়ে রেখেছি।

সামান্য এই অর্ঘ্য স্বীকার করিস
মা…………|





শিবু

অজানা নদীটি


চিত্রঋণঃwww.artmajeur.com 



আমি প্রেমে পড়েছি বারবার তোর,
জানতে দিইনি কাউকেও, কিচ্ছুটি
তোর  স্মৃতি চর হয়ে জেগে ওঠে
তবু তা জানতে পায়নি নদীটি।

শব্দে-রুপকে সাজিয়েছি তোকে
মুখ ফুটে বলতে পারিনি বলে
যন্ত্রণা প্রতিবাদী প্রতিপলে
তবুও আগলে রেখেছি বুকে।

মেতেছি রঙ্গিলা স্বপ্ন নিয়ে
তোকে ঘিরে বুনেছি মহাজাল
সুখ-দুঃখ বুনে চলি মাকুতে 
বুকজলে ডুবে খুঁজি তোর অন্তরাল।

একপাশে তুই থাক অন্যপাশে আমিটি
মাঝখানে বয়ে যাক অজানা সেই নদীটি। 


দেবশ্রী দাশগুপ্ত

সদ্যোমৃতা

চিত্রঋণঃwww.google.com


নিশ্ছিদ্র অন্ধকার
স্তব্ধ সময়
শুধু আঁধারের বুক চিরে
আকুতি আর্তনাদ
অমানিশার সুড়ঙ্গ পথে যাত্রা শুরু
আলো চাই একটু আলো
মুক্ত করো হে প্রভু
অন্তরাত্মার জন্মলগ্নে শুধু আমার তরে
যে প্রাণ কুসুম চয়নে
সাজিয়েছে আগমনী ডালা-
প্রাণরস উজাড় করেছে নাড়ীর বাঁধনে,
দেখি তাঁরে
সেই চিন্ময়ী সত্তার পাদপ্রান্তে
দিই প্রথম প্রেমান্জলি
জননী আমার !
বর্নময় পবিত্র ধরণী স্পর্শের পূর্বেই
অনুভবে ছুঁয়েছি তোমায়
প্রাণবায়ু বুক ভরে নিয়েছে
তোমার ঘ্রাণ
কোনো এক অজানা দেশ পেরিয়ে
বিস্মৃতির আবরণ ভেদ করে,
তোমার গর্ভে আমি,
তোমার আত্মজা
তবে আর কেন বিলম্ব?
আমায় উন্মুক্ত করো মা
তোমার স্নেহচুম্বনে নিঃষিক্ত হোক
আমার অস্তিত্ব
........................................
কি নরক যন্ত্রনা মা !
কোথায় তুমি?
কোথায় সেই পরিচিত অনুভূতি?
কোথায় সেই চির আকাঙ্খিত
জন্মক্ষণ ?
সদ্যোমৃতা আমি !
অবান্ছিত অপ্রত্যাশিত
রক্তাক্ত মাংসপিন্ডে হাতড়ে
খুঁজি আমার
অপরাধ
কেন পক্ষপাত?
........................
আর তবে আসব না মা
যদি আর জন্মের পার থেকে
আবারও ভেসে আসে
তোমার আগমনী সুর-
বুঝে নেব সেইদিন,
মিথ্যে সব মিথ্যে
পরিহাস আর শুধুই
অগ্নিপরীক্ষা
শুধুমাত্র একটি প্রশ্ন,
এই কপট প্রেমের প্রহসনে
প্রকৃতি যদি রয়ে যায় চির-অধরা,
বয়ে নিয়ে যেতে পারবে তো তোমার

সৃষ্টির অঙ্গীকার ?



Wednesday, August 30, 2017

Godhuli Roy (Class X)


COLOUR SKETCH





Preface-Swarup Chakraborty

Preface-Sixth Edition

(Pre- Printed Version Edition)


Picture Courtesy: Google Image : Collage: Author




Dear friends,

Welcome back, we are feeling top of the world while handing you over the sixth issue of your very own blog. It is you, whose active participation and patronizing has fueled our team to move forward.

As you may all know that we are about to come up with “Aleek Pata-The Expressive World” in its first ever printed magazine avatar. We, the team Aleek Pata is falling short of words while expressing our happiness which our Aleek Pata family has provided us.

The huge response from all over the globe is really awesome, we are thankful to those famous as well as the budding writers who have reposed faith on us and chosen this platform for publishing their priceless creations.

We wanted to keep each and every creation in Aleek Pata, but due to some obvious limitations we had to pick and choose only few of the entries, we apologize for that.

You may resend your articles for the coming issues of the Blog version, which we publish once in a month.    

We thank our mentors, friends, whose unconditional love and guidance has paved the way for the Printed Version of Aleek Pata.


With Advance greetings of Durgapuja and Dussera we shall take your leave for now, with the hope to meet you again soon.

Thank You
With Warm regards
Swarup Chakraborty
Team –ALEEK PATA
30/08/2017





Tuesday, August 29, 2017

আজাহারুল ইসলাম

২২ শে শ্রাবন-রবীন্দ্র বিজয়দিবস 

Collage : Swarup Chakraborty, Source Courtesy: Google Images


কাকে নিয়ে স্মরন সভা?,উনি কী স্মরনের জন্য নাকি
উনি তো কাছে পাওয়ার জন্য,
আজ শান্তিনিকেতনের
প্রতিটি ঘাসে, প্রতিটি গাছের পাতায়,স্বর্নশিশিরের
পেয়ালায় পান করব রবীন্দ্রঅমৃত,
কোথায় নেই তুমি গুরুদেব!!!!
শান্তিনিকেতনের ছাতিমতলা থেকে
জোঁড়াসাকোর বারান্দায়,কোথায় নেই!
তাই তোমায় নিয়ে শোকের মালা গাঁথব না আজ;
কোনও কবিতা বলবে না, তুমি আর নেই !
তুমি তো রবীন্দ্রনাথ!!!
কারন শ্রাবণ মাসের আকাশে বিদ্যুৎ এ তুমি রয়েছ,
আবার টিপটিপানি বৃষ্টির চাদরে মুড়েও তুমি রয়েছ,
পাতার সনসন শব্দের দিকে চেয়ে দেখি তুমি রয়েছ,
উন্মাদ মেঘের গতিবেগে ঝড়ের বন্দরেও তুমি রয়েছ।
জাহাজঘাটের নাবিকের পালের ডগায় তোমার কবিতারা
রাতদিনে গাঙচিলের ডানায় মাখিয়ে দেই অসংখ্য বৃক্ষ,
আর সমুদ্রকোলের স্বেচ্ছাসেবী মাছেরা তা রোপন করে
বিনা শর্তে!!
বৃষ্টিতে ভেজা পায়রা খেলা করে তোমার সাহিত্যধারায়
আর তুমি আমি দিশেহারা হয়ে
মরু বিজয়ের কেতন উড়াই
কারন একটাই ঘাসবনের ধারে তুমি যে হোটেলের
টেবিলে দুপুরের ডিনার সেড়েছ,
আমি সেখানে মাছি হয়ে উড়েছি,
কারন তোমার থেকে ঠিক আমার বয়সী সবকিছু
নিতে বড়ই সাধ হয়,
আজ ২২ শে শ্রাবন,তোমার বিজয় দিবস গুরদেব,

দেবে না আমায় সবকিছু?






মইদুল মোল্লা


ব্যর্থ হতে হয়

Picture Courtesy: Google Images


আমি একটি অবহেলিত শিউলীর চারা।
এখন আমাকে কদর করেনা কেউ।
তবে দেখেছে অনেকে আমায়,
এই ভাঙা পাঁচিলের উপর কত কষ্ট আমার।
তবু রয়েছি এত দিন বেঁচে ।
হেথা জল নাই।
ছিল কিছুদিন, একটু খানি জল।
যেদিন আমায় উড়িয়ে নিয়ে এসেছিল একটি ঝড়,
সেদিন বৃষ্টি হয়েছিল।
খানিকটা তারিই জল ধরেছিল আমার আশ্রয় দাতা।
এখন আর নেই সেই জল।।
দেখি মালিটা এসে রোজ জল দেয় ফুলগাছ গুলোকে।
ওদের ততটা দরকার নেই তবুও।
ওরা রয়েছে মাটিতে।
ইচ্ছে মত সেই জল মাটির থেকে শুষে নিতে পারবে ওরা।
যে জল মাটি সেই দিন প্রান ভরে ধরেছিল;
মানুষ কি নিষ্ঠুর মালিটা রোজ আমার কষ্ট দেখে,
ঐ গাছগুলোকে দিয়ে অবশিষ্টাংশ ফেলে দেয়।
তবুও কোনদিন মনেহয়না একটুখানি দিই।
অথচ পাশেই রয়েছি আমি।
হয়তো ভেবেছে আমি একটা অপুষ্পক জীব।
আমার রূপ নেই ঠিকই।
কিন্তু গুন থাকতেও তো পারে;
আমারও সৌন্দর্য আসে ।
কিন্তু এই কথাটাই কাউকে বোঝাতে পারছি না।
তবে সেই দিন ওরা যত্ন করবে।
যেদিন আমি ফোটাতে পারবো ফুল;
হয়ত সেইদিন জায়গা করে দেবে থাকার জন্য ।
তখন আমাকে নিয়ে কত মাতামাতি করবে সকলে।।




আসছে শরৎ শীতের আগেই ফুটবে আমার কুঁড়ি ।
হয়তবা থাকা হবেনা এই সুন্দর পৃথিবীতে।
সব আশা, আকাঙ্ক্ষা, ব্যর্থ হবে আমার।
ঐ যে শাখা, প্রশাখা গুলো, কেমন যেন অবশ হয়ে আসছে।
আশা পুরিল না আর।
ওরা দিলনা জল।
পারলামনা ফোটাতে কুঁড়ি ।
বিদায় নেবার সময় এসেছে এবার।
হয়তবা পরজনমে দেখা হবে মালীর সঙ্গে ।
হে মাতৃভূমি আমি দুঃখীত।
এবার আমায় বিদায় দাও।।




जितेन्द्रनाथ गिरि

मेरे कविता में    

Image Courtesy: Pinterest

  

मेरे कविता में,
मेरा जीवन छूपा है,
मेरे जीवन में
मेरा कविता छूपा है ।
वेहद संघर्ष के बाद
यह मिलन हुआ है,
मेरे दोस्तों
मुझे मत नकारो,
आपकी हर फयशाला पर,
मेरा शीष् झुका है ।
मेरे कविता में........
नत मस्तक हर भावना का  
मैं करता हुं कदर,
ऊजाले और अंधेरा
दोनो का ही मैं करता हुं आदर ।
सुख और दुखों के मिलन से ही
जीवन होते है पुरे ।
मेरे दोस्तो
मेरे अर्पण से मुझे मत उखाड़ो ।
आपकी हर जज़्बात पर  
मेरे उम्मीद जुड़े हुये है ।
मेरे कविता में........
बूझी बूझी सी अब
 जीवन की  दीया है मेरा,
आत्मकलह में डूव गई हैअब,
मेरे जीवन की सबेरा ।
अब ना रहा है वो मीत,
अब ना रहा है वो संगीत,
हर कोई संवेदना अब सुखों की 
पैरों में पहना दिया है जंज़ीर ।
मेरे कविता में........






মলয়েন্দু মজুমদার

শিল্পীর উল্লাস......



Image Courtesy: Google Images





ঝিরঝিরে বৃষ্টি
অপূর্ব সব শৈল্পিক সৃষ্টি।
খিচুরি, ইলিশ  ভাজা
বাহারি ভোজনের মজা।
বৃষ্টির প্রকারভেদ-এ  
ভোজনের আয়োজন,
উৎসব বিনা উৎসাহিত প্রয়োজন।
উৎসবের হাহাকার
নিম ভাত অনাহার।
প্রকৃতির উল্লাস
সভ্যতার সৌন্দর্যায়নের ছারখার।
চারিদিকে হাহাকার
হতাশার উৎসব
শক্তির  ক্ষমতার,
নেয়া  দেয়ার উৎসব।
সৌন্দর্যায়নে প্রলেপ যত,
 ঢেকে থাকে ক্ষত তত,
প্রলেপেতে ভালো রাখা
ভিতর ফাঁপা ভিত কাঁপা।
গঠনমূলক সূত্রতায়
উপহাস  উপকার,
এভাবেই পেতে চায়
আরও ত্রান
আরও মান ।
চাই আরও প্রান
পেতে আরও ত্রান
এভাবেই পাওয়া
আরও পেতে চাওয়া।











Main Menu Bar



অলীকপাতার শারদ সংখ্যা ১৪২৯ প্রকাশিত, পড়তে ক্লিক করুন "Current Issue" ট্যাব টিতে , সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা

Signature Video



অলীকপাতার সংখ্যা পড়ার জন্য ক্লিক করুন 'Current Issue' Tab এ, পুরাতন সংখ্যা পড়ার জন্য 'লাইব্রেরী' ট্যাব ক্লিক করুন। লেখা পাঠান aleekpata@gmail.com এই ঠিকানায়, অকারণেও প্রশ্ন করতে পারেন responsealeekpata@gmail.com এই ঠিকানায় অথবা আমাদের ফেসবুক গ্রুপে।

অলীক পাতায় লেখা পাঠান